চ্যারিটি ইউনিভার্সিটি এর বিস্তারিত

চ্যারিটি ইউনিভার্সিটি ১৯৯৮ সালে ১৮৬০ সালের সায়েন্টাফিক এক্ট ২২ এর ধারায় নিবন্দিত ।এটি একটি সেবাধর্মী ব্যাতিক্রমী প্রতিষ্ঠান ।সারা বাংলাদেশে এর যেকোন উপযুক্ত জায়গাই এর কর্মউপযোগী এলাকা হিসাবে নিবন্দিত।

এটি বেসরকারি, আত্ননির্ভরশীল ,সমাজ সংস্কারক গভেষনাধর্মী প্রতিষ্ঠান হিসাবে নিবন্দিত।

চ্যারিটি ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশে দারিদ্র্য বিমোচন, আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং দক্ষ জনশক্তি গড়ে তোলার জন্য ব্যাতিক্রমী উদ্দ্যোগ নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। দেশের আত্মপ্রত্যয়ী তরুণরা চ্যারিটি ইউনিভার্সিটি  থেকে কোর্স করে সহজেই দেশে বিদেশে কাজের সুযোগ পেয়ে যাবে। কেউ কেউ উদ্যোক্তাও হতে পারবে।আবার প্রয়োজনে পুজির বা অংশীদার এর জন্য সহায়তা করা হবে।  দেশের ও বিদেশের বিভিন্ন ব্যাংক ও অর্থিক প্রতিষ্ঠান পুজির প্রদান বা অংশীদার ব্যাবসার এর জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

চ্যারিটি ইউনিভার্সিটিতে বর্তমানে একক বা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সাথে পার্টনারশীপের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকল্পের আওতায় প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলমান।  এগুলোর আওতায় বেশ কয়েকটি বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। অতএব অসহায়, দরিদ্র ও মেধাবী তরুণ-তরুণীদের চ্যারিটি ইউনিভার্সিটি এর এসব কোর্স করার জন্য আহবান করা হচ্ছে ।

চ্যারিটি ইউনিভার্সিটি এর অধীনে (এসো) সেল্ফ এমপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড প্রোভারটি এলিভিয়েশন প্রকল্পের আওতায় পুরুষ নারীদের তিন মাসব্যাপী বিভিন্ন বিভাগে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। প্রতিবছর নারীদের চারবার ও পুরুষদের ছয়বার ভর্তি করা হবে। প্রতি ব্যাচে বিভিন্ন ট্রেডে চ্যারিটি ইউনিভার্সিটি  বিভিন্ন কেন্দ্রে ২৭০ জন নারী ও ২৭০ জন পুরুষ প্রশিক্ষণার্থী ভর্তি করা হবে।

 

যেসব বিষয়ে প্রশিক্ষণ ,ভর্তি, সুযোগ সুবিধা-